আর্কাইভ | ঢাকা, সোমবার, ০২ অক্টোবর ২০২৩, ১৭ আশ্বিন ১৪৩০, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৫ ০১:৩৭:৪৮ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজঃ ‘আন্দোলনের বারোটা বাজিয়ে বিএনর পিশোকের মিছিল’ * কোরআন অবমাননা ঠেকাতে ডেনমার্কে নতুন আইন * রোহিঙ্গাদের প্রশ্ন, ন্যায়বিচারের পথ এত কঠিন কেন * গ্রেফতারের পর যে শর্তে ছাড়া পেলেন ট্রাম্প * ‘প্রিগোজিনের মৃত্যু হয়েছে রাশিয়ার বিশ্বাসঘাতকদের কারণে ’ * জেলেনস্কির স্বীকারোক্তি: রুশবিরোধী পাল্টা অভিযান খুবই কঠিন কাজ * ব্রিকসে যোগ দিতে ছয় দেশকে আমন্ত্রণ, ডাক পায়নি বাংলাদেশ * বাংলাদেশে বাইরের হস্তক্ষেপ নিয়ে যা বললেন শি জিনপিং * আন্তর্জাতিক আদালতই কি ইমরান খানের শেষ ভরসা?  * বিএসএফের গুলিতে নিহতের লাশ এলো ৭৮ দিন পর * দেশি পেঁয়াজ শতকের ঘরে  * 'জাতীয় পার্টিতে রওশন নাটক'  * এআই কি মানুষের কাজ কেড়ে নেবে? * বিএনপির মধ্যে অস্থিরতা লক্ষ্য করছি: তথ্যমন্ত্রী * রাশিয়ার সুপারসনিক বোমারু বিমান ধ্বংস করলো ইউক্রেন * পশ্চিমতীরে দুই ইসরাইলি  নিহত * ‘আমেরিকানরা ভালোভাবেই চেন’ * সৌদি সীমান্তে শত শত মানুষকে গুলি করে হত্যা!  * ভারতে প্রবীণ মুসলিম দম্পতিকে পিটিয়ে মারল হিন্দু পড়শীরা * দুই স্ত্রী যেভাবে ভাগাভাগি' করলো স্বামীকে 
Photo
জাস্ট টাইম ডেস্ক
ঢাকা, প্রকাশিতঃ
১৬ অক্টোবর ২০২১
০৬:২৭:১০ পূর্বাহ্ন
                       

বিশ্ব অ্যানেসথেসিয়া দিবস আজ


‘বিশ্ব অ্যানেসথেসিয়া দিবস’ আজ। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মতো বাংলাদেশেও পালিত হচ্ছে দিবসটি। ১৮৪৬ সালের ১৬ অক্টোবর ডায়েটিল ইথার অ্যানেসথেসিয়ার প্রথম সফল প্রয়োগ হয়েছিল। সেই দিনটির স্মরণেই ১৯০৩ সাল থেকে বিশ্ব অ্যানেসথেসিয়া দিবস পালন করা হয়ে থাকে। 

অ্যানেসথিওলোজিস্টদের সংগঠন ‘ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন অব সোসাইটিস অব অ্যানেসথিওলোজিস্টস’ প্রতিবছর বিশ্ব অ্যানেসথেসিয়া দিবস উদ্‌যাপন করে। এতে ১৩৪টিরও বেশি সোসাইটি অংশ নেয়; যা দেড় শতাধিক দেশের অ্যানেসথিওলোজিস্টদের প্রতিনিধিত্ব করে।  

অপারেশনের প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যাওয়ার সময় যেন কষ্ট না হয় তাই রোগীকে অ্যানেসথেসিয়া দেওয়া হয়ে থাকে। আর অ্যানেসথেসিয়ার এই প্রক্রিয়াটি অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে করতে হয়। নাহয় রোগীর জীবন নিয়েও শঙ্কা তৈরি হতে পারে। 

অপারেশন থিয়েটারে নেওয়ার পর রোগীর শারীরিক সুস্থতা যাচাই করা, অপারেশন চলাকালে রোগীকে ব্যাথামুক্ত রাখা, সার্বক্ষণিক মনিটরিং এবং অপারেশনের পরও রোগীকে ব্যাথামুক্ত রাখার কাজটি করে থাকেন অ্যানেসথেসিওলজিস্টরা। মুমূর্ষু রোগীর ইনটেনসিভ কেয়ার, জটিল ব্যথার চিকিৎসা, বিভিন্ন রোগীর পেলিয়েটিভ কেয়ার সেবা প্রদানসহ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন অ্যানেসথেসিওলজিস্টরা। 

অ্যানেসথেসিয়ার উন্নতি হওয়ার কারণেই বর্তমানে সম্ভব হচ্ছে জটিল সব সার্জারি। এ ছাড়া কিডনি, লিভার ও হার্টের মতো গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ নিরাপদভাবে প্রতিস্থাপন করাও সম্ভব হচ্ছে। 

অ্যানেসথেসিয়া বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. খলিলুর রহমান বলেন, ‘১৯৫০-এর দশক পর্যন্ত অ্যানেসথেসিয়ার চর্চা ছিল না। প্রথমদিকে ইথার ও ক্লোরোফরম দিয়ে অজ্ঞান করা হতো। আগে অপারেশনের পর জ্ঞান ফিরতে সময় লাগত কমপক্ষে সাত থেকে আট ঘণ্টা। আর এখন অপারেশন শেষ হওয়ার কিছু সময়ের মধ্যে জ্ঞান ফিরে আসে। এ বিষয়ে বর্তমানে বিশ্বের উন্নত দেশের মতো বাংলাদেশের অবস্থাও অনেক ভালো।’

সংবাদটি পঠিতঃ ১১৬ বার


ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: ফোরকান হোসেন
উপদেষ্টা সম্পাদক: এডভোকেট আনিসুর রহমান

৪৯/১/এ, পুরানা পল্টন লেন, চতুর্থ তলা, ঢাকা-১০০০।
মোবাইল: ০১৫৫২৩৯৯২২৯
ইমেইল: ekhonpress@gmail.com

Design & Developed By IFTI IT